Dhaka ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নেত্রকোণায় বেকারত্ব দূরীকরণে ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কিত কর্মশালা

নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে বেকারত্ব দূরীকরণে ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কিত কর্মশালা  হয়েছে। এতে চার শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী তরুণ-তরুণী অংশ নেন।
 শুক্রবার বিকাল ৩টায় শুরু হওয়া এই কর্মশারার আয়োজন করে মাওলানা আব্দুল হেলিম খান ফাউন্ডেশন।
  উপজেলা অডিটোরিয়াম কাম মাল্টিপারপাস হলরুমে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল খান। প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জুয়েল আহমেদ কর্মমালা উদ্বোধন করে বলেন,এই কর্মমারার আয়োজন প্রশংসনীয় উদ্যোগ। দেশের বেকারত্ত ঘুচানোসহ দেশে ফরেন ক্রেন্সি আয়ে ভাল প্রভাব রাখবে।
আয়োজকেরা জানান, কর্মশালায় ৪ জন দক্ষ প্রশিক্ষক ৪ শত তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে। আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে হাওরাঞ্চলকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাবে ফাউন্ডেশন।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

সর্বাধিক পঠিত

নেত্রকোণার বিশিষ্ট সমাজসেবক রঞ্জিত কুমার সাহা আর নেই

নেত্রকোণায় বেকারত্ব দূরীকরণে ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কিত কর্মশালা

Update Time : ০৩:৩৪:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
নেত্রকোণার মোহনগঞ্জে বেকারত্ব দূরীকরণে ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কিত কর্মশালা  হয়েছে। এতে চার শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী তরুণ-তরুণী অংশ নেন।
 শুক্রবার বিকাল ৩টায় শুরু হওয়া এই কর্মশারার আয়োজন করে মাওলানা আব্দুল হেলিম খান ফাউন্ডেশন।
  উপজেলা অডিটোরিয়াম কাম মাল্টিপারপাস হলরুমে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল খান। প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জুয়েল আহমেদ কর্মমালা উদ্বোধন করে বলেন,এই কর্মমারার আয়োজন প্রশংসনীয় উদ্যোগ। দেশের বেকারত্ত ঘুচানোসহ দেশে ফরেন ক্রেন্সি আয়ে ভাল প্রভাব রাখবে।
আয়োজকেরা জানান, কর্মশালায় ৪ জন দক্ষ প্রশিক্ষক ৪ শত তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে। আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে হাওরাঞ্চলকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাবে ফাউন্ডেশন।