Dhaka ১১:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নেত্রকোণায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদন্ড

নেত্রকোণায় আবদুস সোবাহান (৫০) হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদন্ড ও এক

জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করে আদালত।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি এমদাদ হোসেনকে (৫২) ও যাবজ্জীবন প্রাপ্ত আবুল হাসেম ওরফে আবুনি

সদর উপজেলার উত্তর বিলচুলঙ্গী (চন্দাপতিখিলা) গ্রামের বাসিন্দা।

নিহত আবাদুস সোবহানও একই গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকালে এই রায় দেন নেত্রকোণার জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান।

জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ( পিপি) আবুল হাশেম এই রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পিপি জানান, গত ২০১৯ সালের ৬ জুলাই রাত ১১টার দিকে আবুল হাসেমকে মুঠোফোনে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়া হয়। পরে ওই দিন রাতেই গ্রামের সামনে একটি খেতে হত্যা করে লাশ মাটিচাপা দেয়া হয়। পরদিন দুপুরে স্থানীয় লোকজন ও পরিবারের সদস্যরা ওই স্থানে সোবাহানের ব্যবহৃত গামছা পড়ে থাকতে দেখে মাটি খুঁড়ে লাশ দেখতে পায়। পরে পুলিশ লাশ ‍উদ্ধার করে। ঘটনার দুইদিন পর নিহতের স্ত্রী শিউলী আক্তার বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা পিপি মো. আবুল হাসেম, আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. মজিবুর রহমান খান তালুকদার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

নেত্রকোণার বিশিষ্ট সমাজসেবক রঞ্জিত কুমার সাহা আর নেই

Translate »

নেত্রকোণায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদন্ড

Update Time : ০২:৪১:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

নেত্রকোণায় আবদুস সোবাহান (৫০) হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদন্ড ও এক

জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করে আদালত।

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি এমদাদ হোসেনকে (৫২) ও যাবজ্জীবন প্রাপ্ত আবুল হাসেম ওরফে আবুনি

সদর উপজেলার উত্তর বিলচুলঙ্গী (চন্দাপতিখিলা) গ্রামের বাসিন্দা।

নিহত আবাদুস সোবহানও একই গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকালে এই রায় দেন নেত্রকোণার জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান।

জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ( পিপি) আবুল হাশেম এই রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পিপি জানান, গত ২০১৯ সালের ৬ জুলাই রাত ১১টার দিকে আবুল হাসেমকে মুঠোফোনে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়া হয়। পরে ওই দিন রাতেই গ্রামের সামনে একটি খেতে হত্যা করে লাশ মাটিচাপা দেয়া হয়। পরদিন দুপুরে স্থানীয় লোকজন ও পরিবারের সদস্যরা ওই স্থানে সোবাহানের ব্যবহৃত গামছা পড়ে থাকতে দেখে মাটি খুঁড়ে লাশ দেখতে পায়। পরে পুলিশ লাশ ‍উদ্ধার করে। ঘটনার দুইদিন পর নিহতের স্ত্রী শিউলী আক্তার বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা পিপি মো. আবুল হাসেম, আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মো. মজিবুর রহমান খান তালুকদার।